রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
পদোন্নতি পেলেন বিসিএস ১৫ তম ব্যাচের ৪ কর্মকর্তা দুূর্নীতির প্রতিকার চাওয়ায় সাংবাদিক সুমনের নামে পাল্টা মামলা বেনাপোলে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিশাল তাফসিরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত বাগাতিপাড়ায় কৃষক হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন কম্বাইন্ড হিউম্যান রাইটস ওয়ার্ল্ড এর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা জন মেগালান লোপেজ ইউএসএ বিদায়ী সংবর্ধনা  নাটোরের বাগাতিপাড়ায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড।  বেনাপোলে ফেন্সিডিলসহ ছাত্রলীগ নেতা মফিজ আটক বেনাপোলে গৃহবধুর রহস্যজনক মৃত্যু,স্বামী পলাতক বেনাপোলে কলেজ ছাত্র গুমের ঘটনায় ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা নাভারনে ইয়ামাহা শোরুমের মালিক মাসুদের বিরুদ্ধে মানব পাচার এর অভিযোগ

টাকা ছাড়া ফাইল সই করেননা কাস্টমস সহকারী কমিশনার নুর

টাকা ছাড়া ফাইল সই করেননা কাস্টমস সহকারী কমিশনার নুর


বেনাপোল প্রতিনিধিঃ বেনাপোল কাস্টমস হাউজে কর্মরত সহকারী কমিশনার আবু সালেহ আব্দুন নুর অবাধ ঘুষ বাণিজ্যে মেতেছেন। আর তার এই ঘুষ বাণিজ্যের অর্থ সংগ্রহ করে এনজিও শাহরিয়ার।

বিভিন্ন তথ্য সুত্রে জানা যায় সহকারী কমিশনার আবু সালেহ আব্দুন নুর নতুন চাকুরী নিয়ে বেনাপোল কাস্টমসে যোগদান করেছেন। নতুন চাকুরীতে এসেই তিনি মেতে উঠেছেন অবাধ ঘুষ বাণিজ্যে। একাধিক সিএন্ডএফ ব্যবসায়ি এবং কর্মচারীরা বলেন এই এসি নুর ব্যবসায়িদের হয়রানি না করলেও ফাইল প্রতি নেন তার বেধে দেওয়া নির্দিষ্ট অংকের টাকা। সাধারণ ফাইলে নেন এক থেকে দুই হাজার টাকা এবং বন্ডের ফাইলে নেন দুই থেকে চার হাজার টাকা।

ঘুষ লেনদেনের একটি গোপন ভিডিওতে দেখা যায়, এসি নুরের অধীনে কর্মরত এনজিও কর্মী শাহরিয়ার নিরাপদ লেনদেনের জন্য ওয়াস রুমের মধ্যে থেকে ঘুষের টাকা সংগ্রহ করছেন। ঘুষের টাকা লেনদেনের ভিডিওতে দেখা যায় তার স্যারের ফাইল প্রতি এক হাজার টাকা এবং নিজের জন্য একশত টাকা করে কালেকশন করছেন। ফাইল প্রতি এই নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিলেই সাথে সাথে ফাইল ছাড় হয়ে যায়, না হলে ফাইল পড়ে থাকে টেবিলে।

এবিষয়ে এসি নুরের এনজিও শাহরিয়ারকে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে বলেন ভাই এটা নিউজ করেন না তাহলে স্যার আমার চাকরি রাখবে না।

এসি আবু সালেহ আব্দুন নুরের নিকট এনজিও কর্মী শাহরিয়ার তার কর্মী কিনা জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন হ্যাঁ আমার এনজিও। এরপর এনজিও কর্মীর ঘুষের টাকা আদায়ের কথা বললে তিনি আমত আমত করে বলেন আপনি কোথায় আছেন আমার অফিসে এসে চা খেয়ে যান।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD