রবিবার, ০৪ Jun ২০২৩, ০৪:৫৪ অপরাহ্ন

আপডেট
*** যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরির  জন্য আজই যোগাযোগ করুন  - 09638117711  ***  ভিজিট করুন - www.popularhostbd.com  ***
সংবাদ শিরোনাম :
যশোরের সমাবেশে পতাকাবাঁধা বাঁশ হাতে বিএনপির নেতা কর্মীরা বেনাপোলে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসাবে মফিজুর রহমান সজনের আত্মপ্রকাশ বেনাপোল স্থলবন্দরের শেড ইনচার্জ ও টেন্ডেলের দৌরাত্বে কোটি কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নেই ১২ বছর নির্বাচন চাই এলাকাবাসি আসন্ন বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচন ঘীরে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থীদের প্রচারনা শুরু বেনাপোলে শরিক ফাঁকির পায়তারায় বিল্ডিং ঝুঁকিপূর্ণ বলে অপপ্রচার! নাভারন হাইওয়ের সার্জেন্ট রফিকের চাঁদাবাজির খবর প্রকাশিত হওয়ায় দোঁড়ঝাপ শুরু। বেনাপোলে পুলিশের অভিযানে ৩০০ পিস ইয়াবা সহ আটক-৩ বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের অভিযানে ১০ কেজি গাঁজা সহ আটক-১ বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের অভিযানে স্কুলের চুরি যাওয়া মালামাল উদ্ধার সহ চোর আটক

ময়মনসিংহ শহরে বাংলা মদের ছড়াছড়ি

ময়মনসিংহ শহরে বাংলা মদের ছড়াছড়ি

ময়মনসিংহ প্রতিনিদি : ময়মনসিংহ সদরের একমাত্র দেশীয় বাংলা মদের ডিলার কর্তৃক পতিতাপল্লীর ৪২ জন কালোবাজারী হকারদের প্রতিদিন নিয়মিত মদ সরবরাহ করায় সারা শহর মদ ছড়িয়ে যায়। ফলে এসকল দেশীয় মদসহ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আইন প্রয়োকারী সংস্থার হাতে লোকজন ধরা পড়লেও অদৃশ্য কারনে চুলাই মদ বলে মামলা দেয়া হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসকল হকারদের কাছ থেকে পতিতা পল্লীর আসলাম নামের এক ব্যক্তি নিয়মিত পুলিশে মাসোহারা বলে মাসে ৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকা আদায় করে থাকে। কথিত আছে পতিতা পল্লীর মুস্তু ও পলিথিন ব্যবসায়ী জনৈক চিত্ত বিভিন্ন দপ্তরে এ টাকা পরিশোধ করে থাকে।
জানা যায়, ময়মনসিংহ সদরে একটি মাত্র বৈধ দেশীয় মদ বিক্রীর পারমিট রয়েছে। মরহুম নূরুল ইসলাম হিরো মিয়ার মেয়ের নামে লাইসেন্সটি রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন তার মদের ঘরে বসার কথা থাকলেও তিনি বসেন না। এছাড়াও যারা মদ পান করেনা এমন ব্যক্তিদের নামেও পারমিট রয়েছে। শুধু তাই নয় অনেকে মদ না তুলে নিলেও রিটান খাতায় তাদের নামে মদ ডেলিভারী দেখানো হয়। অভিযোগ রয়েছে ডিপো থেকে মদ এনেই তার কোয়লেটি পরিবর্তন করা হয়। মিশানো হয় পানি। এছাড়াও পতিতা পল্লীর ৪২ জন হকারদের মদ সরবরাহ করে থাকেন এই দেশীয় মদের ডিলার। পতিতা পল্লীর প্রায় পতিটি ঘর ও দোকান থেকে সব সময় বিক্রী হয় দেশীয় মদ। এখান থেকে দেশীয় মদ ছড়িয়ে যায় সারা শহরে। সব কাগজে পত্রে ঠিকঠাক। অভিযোগ রয়েছে, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অদিদপ্তরের সদর ইনপেক্টর এর মদদে কৌশলগত ভাবে মাদকে পাচার হয় ডিলার থেকে হকার। আর হকার থেকে সারা শহরে। ফলে সারা শহর জুরে বেড়ে যায় মাতালদের উৎপাত। বিভিন্ন সময়ে পতিতা পল্লীতে হকার কর্তৃক মদ বিক্রী বন্ধ করেছিল পুলিশ প্রশাসন। শুধু পতিতা পল্লীই নয় সারা শহর ছিলো শান্তিময়। পথযাত্রীদের শুনতে হয়নি গালাগালি দেখতে হয়নি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গী। রাতের শহর হয় শান্তিময়।
খুজনিয়ে জানাগেছে, ময়মনসিংহ শহরের পতিতা পল্লীতে ৪২ জন হকার ডিলারের কাছ থেকে দেশীয় মদ সংগ্রহ করে অবৈধ ভাবে বিক্রী করে যাচ্ছে। ডিলার এতে মোটা অংকের টাকা লাভবান হওয়ায় কালো বাজারে মদ সরবরাহ করছে। মদের দোকানের কর্মচারীরাও এখন আঙ্গু ফুলে কলা গাছ। পতিতা পল্লীর মদ বিক্রেতা হকারদের রয়েছে ৫/৭ জন করে কর্মচারী। তারা কোমরে গুজে, ব্যাগে করে সারা শহর মদ ছড়িয়ে দেয়। এ সকল হকারদের কাছ থেকে নিয়মিত পুলিশে নামে টাকা নেয়া হয়। পতিতা পল্লীর আসলাম প্রতিদিন প্রতি হকারের কাছ থেকে ৩ শ টাকা করে নেন। প্রতিদিন আদায় ১২ হাজার ৬ শ টাকা। আর মাসে ৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। কালোবাজারে মদ বিক্রীর শেলটারে রয়েছেন কতিপয় সাংবাদিক! বাংলা মদের অনিয়মের ঘটনার শেলটার দিতে গিয়ে লিখে ফেলবেন , মদ বিক্রী করে সরকারের মোটা অংকের টাকা আয় হয়েছে। সরকারের আয় হউক তবে, বৈধ পথে।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD