মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ১১:৩৮ অপরাহ্ন
বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রগুলোর সুবিধা তুলে ধরে মহাপরিচালক বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় এই আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে মানুষের স্বল্প সময় অবস্থানের জন্য তৈরি করা হয়েছে। সেখানে নারী ও পুরুষের আলাদা থাকার স্থান, শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানোর স্থান, প্রতিবন্ধীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে ভবনগুলোতে। এছাড়া সুপেয় পানি ও টয়লেটের ব্যবস্থাও রয়েছে।
‘আশ্রয় নেয়া মানুষ গবাদি পশু এনে যাতে রাখতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও রয়েছে আশ্রয় কেন্দ্রে।’
তিনি বলেন, ‘অন্য সময়ে এই ভবনগুলোতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালিত হবে। সেভাবেই ভবনগুলো তৈরি করা হয়েছে। এতে ভবনগুলো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আমাদের আলাদা করে কোনো চিন্তা-ভাবনার প্রয়োজন হবে না।’
স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা চত্বরেই মূলত বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রগুলো নির্মাণ করা হয়েছে বলেও জানান শাহাদৎ হোসেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর থেকে জানা গেছে, সাতক্ষীরায় ১০, বাগেরহাটে ৩, খুলনায় ৯, বরিশালে ১১, ঝালকাঠিতে ২, পিরোজপুরে ৪, বরগুনায় ৭, পটুয়াখালীতে ১১, ভোলায় ১১, নোয়াখালীতে ৮, চট্টগ্রামে ২, কক্সবাজারে ৫, চাঁদপুরে ১৫ ও কুমিল্লায় ২টি বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মিত হয়েছে।