শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০১:৫২ অপরাহ্ন
বুধবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানান। তিনি এ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
তিনি বলেন, ‘এ প্রকল্পের খরচ বেড়েছে। এটি আবার একনেকে যাবে, কারণ এখানে ভেরিয়েশন একটু বেশি। একনেকে অনুমোদন হলে তখন তারা কাজ শুরু করতে পারবে। যেহেতু অগ্রাধিকার প্রকল্প তাই সময় ক্ষেপণ না করে এ কাজটি এখানে করে দিলাম যাতে দ্বিতীয়বার এখানে না আসতে হয়। আমরা এভাবে নির্দেশনা দিয়েছি একনেকে সব বিষয় অবহিত করে তাদের মাধ্যমে চূড়ান্ত অনুমোদন নিতে হবে, যাতে এ কমিটিতে আর না আসে।’
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রী এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি বৃদ্ধির জন্য তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণসহ অন্যান্য অবকাঠামা উন্নয়নে একনেকে ২০১৭ সালের অক্টোবরে ১৩ হাজার ৬১০ কোটি টাকার অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর প্রকল্পের কাজ সম্পাদনের জন্য ঠিকাদার নিয়োগে আন্তর্জাতিক ক্রয় এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হয়। ২২টি দরপত্র বিক্রি হলেও দুটি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে।
এর মধ্য থেকে রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম (মিটসুবিসি করপোরেশন, ফুজিয়াটা করপোরেশন অ্যান্ড স্যামসাং সি অ্যান্ড টি) সর্বনিম্ন দরদাতা নির্বাচিত হয়। তবে এ ব্যয় (২০ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা) অনুমোদিত ডিপিপি মূল্যের তুলনায় ৩৯ দশমিক ৩ শতাংশ এবং প্রাক্কলিত মূল্যের তুলনায় ২৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি।