শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৬:৫০ অপরাহ্ন
বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের সিঁড়ি বেয়ে খেলেছেন গত বছরের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে। অলরাউন্ড নৈপুণ্যের সুবাদে ছিলেন আসরের সেরা একাদশেও। একই বছর অভিষেক হয়েছিল জাতীয় দলেও। তবে প্রত্যাশা না মেটাতে পারায় এক ম্যাচ খেলেই বাদ পড়ে যান দেড় বছরের জন্য।
ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন চলতি ভারত সফরেও। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি। তবে বল হাতে ৩ ওভারে খরচ করেছেন মাত্র ১১ রান, নিজের বলেই ধরেছেন অসাধারণ এক ক্যাচ। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং- তিন বিভাগেই দারুণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন ২০ বছর বয়সী আফিফ।
আর এমন অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সের কারণে স্বাভাবিকভাবেই চলে আসে সাকিব আল হাসানের নাম। অনেকেই ভেবে থাকেন সাকিবের অবসরের পর থেকে যাওয়া শূন্যস্থানটা পূরণ করবেন আফিফই। আর আফিফ নিজেও ছোটবেলা থেকেই অনুসরণ করেন অগ্রজ অলরাউন্ডারকে। তাই তো মুখে এমন কথা, ‘সাকিব ভাইকে একদম ছোট থেকেই ফলো করি’
তবে সাকিব মূল জেনুইন অলরাউন্ডার হলেও, নিজেকে ব্যাটিং অলরাউন্ডার পরিচয় দিতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন আফিফ। আজ (মঙ্গলবার) রাজকোটের সৌরাষ্ট্র স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে আফিফ বলেন, ‘অবশ্যই আমি একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার। শেষ ম্যাচে আমার ব্যাটিংয়ের সুযোগ আসেনি। বোলিংয়ে সুযোগ এসেছে। সেখানে আমি দলের জন্য পারফর্ম করার চেষ্টা করেছি। ব্যাটিংয়ে সুযোগ এলে আমি একইভাবে চেষ্টা করবো আমার সেরাটা দেয়ার।’