শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ১২:৪৬ অপরাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচিত পরিষদের এক বছর পূর্তি পালিত বেনাপোল কাস্টম এনজিও কর্মীর রাজকীয় বাড়ি চক্ষু চড়কগাছ এলাকাবাসীর বেনাপোলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪তম শাখা উদ্বোধন নাটোরে সরকারী খাল খননে অনিয়ম, প্রভাবশালী নেতার শশুরের বাড়ী বাঁচাতে সরকারের ব্যয় ৮৮ লক্ষ টাকা। ‘স্যার’ না বলায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না বন্দর পরিচালক রেজাউল বেনাপোলে নারী চক্রের ফাঁদে ব্ল্যাকমেইলের শিকার ব্যবসায়ীরা বেনাপোলে ঐতিহ্যবাহী বড়আঁচড়া স্কুল মাঠ ফিরে পাবার দাবিতে মানববন্ধন সোনাইমুড়ীতে গাড়ী চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে পিসি সার্টিফিকেটে রমরমা ঘুষ বাণিজ্যে বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্যর ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার

নীলফামারীতে বৃষ্টি নেই শ্যালো দিয়ে আমন রোপনে-দিশেহারা কৃষক

 

আব্দুর রশিদ,, নীলফামারী ॥

আষাড় শ্রাবন বর্ষাকাল। কৃষকেরা আমন ধানের চাড়া লাগানোর সময়। কিন্তু এবার দীর্ঘদিন থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকেরা আমন ধানের চারা লাগাতে পারছে না নীলফামারীতে। কেউ কেউ ডিপ শ্যালোর সেচ দিয়ে আমন রোপন করছেন।খরার তাপে জমি ফাঁটল ধরেছে, দিশেহারা হয়ে পড়েছে কৃষক।

কয়েক মাস থেকে বৃষ্টি না থাকায় পানির মুখ দেখতে পাারছেনা কৃষক। দিশেহারা হয়ে পড়েছে কৃষির উপড় নির্ভরশীল মানুষজন। যাদের সেঁচ সুবিধা রয়েছে তারা সেঁচ দিয়ে আমনের চারা রোপন করছেন। রোপনে দেরি হওয়ায় কৃষকদের আমনের বীজ তলার চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

 

জেলা কৃষি অফিস সূএে জানা যায়, এবার নীলফামারীতে আমন ধানের লক্ষ্যমাএা ধরা হয়েছে ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৭৫ হেক্টর। বুঝা যাচ্ছে অনাবৃষ্টির কারনে লক্ষ্যমাত্রা পুরন হবে না।

 

সদরের রামনগর ইউনিয়নের কৃষক জামিয়ার রহমানের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এবার বৃষ্টির মুখ দেখির পাওনাই। ক্ষেত খামার শুকিয়া ফাঁটিয়া গেইছে। আষাড় গেলো শ্রাবন যায়ছে একদিনেও বৃষ্টি হয় নাই। হামরা জমিত ওয়া গারিবার পাইছি না। ওয়া গারিবার না পাইলে আমারা বউ ছাওয়াক নিয়া কেমন করিয়া খামো, হামার পেটোত এবার ভাত যাইবে না। মোর তের বিঘা জমি আছে, মুই এলাও গারীবার পাও নাই।

ডোমার উপজেলার কৃষক মো. আয়নাল হকের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, হামার এবার মরণ ছারা কিছু নাই। মুই এক বিঘা জমিতেও ওয়া লাগেবার পাও নাই। প্রচন্ড ওউদ ও খরার কারনে আবাদি জমিগুলাত পানি নাই। সেঁচ দিবারও মোর উপায় নাই। মুই এবার কেং করিয়া পরিবার নিয়া চলিম।

 

জানতে চাইলে জেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, আষাড় শ্রাবন এ দু”মাস বর্ষাকাল, তবুও বৃষ্টি নেই। জমিতে পানি না থাকায় কৃষকেরা আমন রোপনে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। অনেক কৃষক আবার সেঁচ দিয়ে চারা রোপন করছেন। আমরা যথেষ্ট চেষ্টা করছি কৃষকদের সাথে কথা বলে সহযোগিতা করার জন্য।

 

 

©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD