শুক্রবার, ০২ Jun ২০২৩, ০১:২৫ পূর্বাহ্ন

আপডেট
*** যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরির  জন্য আজই যোগাযোগ করুন  - 09638117711  ***  ভিজিট করুন - www.popularhostbd.com  ***
সংবাদ শিরোনাম :
যশোরের সমাবেশে পতাকাবাঁধা বাঁশ হাতে বিএনপির নেতা কর্মীরা বেনাপোলে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসাবে মফিজুর রহমান সজনের আত্মপ্রকাশ বেনাপোল স্থলবন্দরের শেড ইনচার্জ ও টেন্ডেলের দৌরাত্বে কোটি কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নেই ১২ বছর নির্বাচন চাই এলাকাবাসি আসন্ন বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচন ঘীরে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থীদের প্রচারনা শুরু বেনাপোলে শরিক ফাঁকির পায়তারায় বিল্ডিং ঝুঁকিপূর্ণ বলে অপপ্রচার! নাভারন হাইওয়ের সার্জেন্ট রফিকের চাঁদাবাজির খবর প্রকাশিত হওয়ায় দোঁড়ঝাপ শুরু। বেনাপোলে পুলিশের অভিযানে ৩০০ পিস ইয়াবা সহ আটক-৩ বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের অভিযানে ১০ কেজি গাঁজা সহ আটক-১ বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের অভিযানে স্কুলের চুরি যাওয়া মালামাল উদ্ধার সহ চোর আটক

পার্বতীপুরে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

পার্বতীপুরে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

রফিকুল ইসলাম, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: পার্বতীপুর পৌরসভার মেয়র এ জেড এম মেনহাজুল হকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় তার পক্ষে প্যানেল মেয়র মঞ্জুরুল আজিজ পলাশ গত বৃহষ্পতিবার দৈনিক মানব বার্তা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন।

প্রকাশিত সংবাদে মেয়রকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে, ‘মেয়র এ জেড এম মেনহাজুল হক পার্বতীপুর পৌরসভায় চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ৩ সন্তানের মা ৩৫ বছর বয়সের এক নারীকে তিন বছর ধরে ধর্ষণ করে আসছে। মডেল থানায় দায়েরকৃত এজাহারে বলা হয়েছে গত ২৯ জুন রাত ৮টার দিকে মাস্টাররোলে চাকরি দেয়ার কথা বলে মেয়র মোবাইল ফোনে ওই নারীকে বাসায় ডেকে নেয়। সরল বিশ্বাসে মেয়রের বাসায় গেলে মেয়র ওই নারীকে পৌরসভার কেয়ার অফিস সংলগ্ন পুকুর পাড়ে নিয়ে যান।

সেখানে অবস্থানরত এরশাদ ও রবি ওড়না দিয়ে তার মুখ বেঁধে ফেলে এবং মেয়র জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ সময় মেয়র অন্যদের বলেন, শালীকে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দাও। নইলে পরে মামলা করতে পারে। হত্যার উদ্যেশে ওই নারীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো চাকু এবং লাঠি দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্তজখম করে। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে মুখের ওড়না সরে গেলে চিৎকার করেন ওই নারী। তার চিৎকার শুনে পথচারীরা এগিয়ে এলে মেয়র ও তার সাঙ্গোপাঙ্গরা পালিয়ে যায়।

অভিযোগ কোন তদন্ত ছাড়াই কিভাবে পুলিশ এজাহার হিসেবে গণ্য করতে পারে তা বোধগম্য নয়। এ মামলা গ্রহণে প্রতিয়মান হয় যে, মেয়রের প্রতি, মেয়রের পরিবারের প্রতি তথা তাদের দুই ভাইয়ের রাজনৈতিক জীবনের সুনাম ছড়িয়ে পড়ার কারনে তারা ঈর্শ্বানীত হয়ে উঠে পড়ে লেগেছে একটি মহল। মামলাটি যে মিথ্যা তার প্রমান ওই মহিলার স্বামীর করা সাধারণ ডাইরী। যা গত ১২/০৫/২০১৯ ইং তারিখে পার্বতীপুর মডেল থানায় জিডি করা হয়।

বিষয়টি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করা হলে মামলাটি যে মিথ্যা ভিত্তিহীন তা সহজে প্রমানিত হবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন জাতীয়, স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, টিভি চ্যানেল ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD