শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০২:৫০ অপরাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচিত পরিষদের এক বছর পূর্তি পালিত বেনাপোল কাস্টম এনজিও কর্মীর রাজকীয় বাড়ি চক্ষু চড়কগাছ এলাকাবাসীর বেনাপোলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪তম শাখা উদ্বোধন নাটোরে সরকারী খাল খননে অনিয়ম, প্রভাবশালী নেতার শশুরের বাড়ী বাঁচাতে সরকারের ব্যয় ৮৮ লক্ষ টাকা। ‘স্যার’ না বলায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না বন্দর পরিচালক রেজাউল বেনাপোলে নারী চক্রের ফাঁদে ব্ল্যাকমেইলের শিকার ব্যবসায়ীরা বেনাপোলে ঐতিহ্যবাহী বড়আঁচড়া স্কুল মাঠ ফিরে পাবার দাবিতে মানববন্ধন সোনাইমুড়ীতে গাড়ী চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে পিসি সার্টিফিকেটে রমরমা ঘুষ বাণিজ্যে বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্যর ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার

কালকিনিতে আসামী গ্রেফতারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

কালকিনিতে আসামী গ্রেফতারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

কালকিনি(মাদারীপুর)প্রতিনিধিঁ

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোঃ ফেরদৌস আলম সরদারের উপর বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলাকারী মামলার আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাহেবরামুর ইউনিয়ন যুবলীগের উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যায় সাহেবরামপুর বাজারে এ কর্মসুচি পালন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান জামাল মোল্লা, সাহেবরামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ ইরান সিকদার, সহ-সভাপতি মোঃ হানিফ হাওলাদার, মোঃ ফালান সরদার, সাধারন সম্পাদক মোঃ মতিউর রহমান, যুগ্ন-সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন, লাবলু হাওলাদার, দপ্তর সম্পাদক আহসান হাবিব ও প্রচার সম্পাদক ইয়ার হোসেন প্রমুখ।

ভুক্তভোগী পরিবার ও মামলা সুত্রে জানাগেছে, উপজেলার সাহেবরামপুর এলাকার আন্ডারচর গ্রামের মোহাম্মদ সরদারের ছেলে যুবলীগের সভাপতি মোঃ ফেরদৌস আলম সরদার গত মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার কয়ারিয়া এসপিএস স্কুলমাঠে ফুটবল খেলা দেখতে যায়। কিন্তু ওই সময় খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মাঝে তর্ক-বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এসময় যুবলীগের সভাপতি মোঃ ফেরদৌস উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উপজেলার কয়ারিয়া এলাকার সাহাবুদ্দিন আকন, আতাবর সরদার, আনাম সরদার, ফারুক ফকির, বাবুল বেপারী, লিয়াকত চৌকিদার, অলিল মৃধাসহ ১৫/২০জন মিলে দেশি অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে যুবলীগের সভাপতি মোঃ ফেরদৌসকে কুপিয়ে যখম করে ফেলে রাখে। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে বরিশাল সেবাচিম হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। কিন্তু সেখানে তার অবস্থার আরো অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা শেরে বাংলানগর জাতীয় বিজ্ঞান ও চক্ষু ইনষ্টিটিউট হাসপাতালে প্রেরন করেন। পরে যুবলীগে নেতা ফেরদৌসের বাবা মোহাম্মদ সরদার বাদী হয়ে সাহাবুদ্দিন আকন, আতাবর সরদার, আনাম সরদার, ফারুক ফকির, বাবুল বেপারী, লিয়াকত চৌকিদার ও অলিল মৃধাসহ ১৩জনকে আসামী করে গত বুধবার কালকিনি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। কিন্তু মামলা করার পরও আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের গ্রেফতার করছেনা পুলিশ। তাই ইউনিয়ন যুবলীগের উদ্যোগে প্রায় পাঁচ শতাধীক লোকজনের অংশ গ্রহনে যুবলীগ নেতার উপরে বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলাকারী মামলার আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন। এসময় বক্তারা আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবী যানান। আর যদি আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার করা না হয় তাহলে তারা কঠোর কর্মসুচি দিবেন বলে হুসিয়ারি দেন।

সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান জামাল মোল্লা বলেন, আমরা পুলিশ প্রশাসনের কাছে আসামীদের গ্রেফতারে দাবি জানাই। কারন থানা পুলিশ কোন আসামী এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করতে পারেনি। আসামী গ্রেফতার না হলে আমরা কঠোর কর্মসুচি দিব।

এ ব্যাপারে কালকিনি থানার ওসি মোঃ নাছিরউদ্দিন মৃধা বলেন, গতকাল রাতে আসামীদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালানো হয়েছে।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD