শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০৯:০০ পূর্বাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচিত পরিষদের এক বছর পূর্তি পালিত বেনাপোল কাস্টম এনজিও কর্মীর রাজকীয় বাড়ি চক্ষু চড়কগাছ এলাকাবাসীর বেনাপোলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪তম শাখা উদ্বোধন নাটোরে সরকারী খাল খননে অনিয়ম, প্রভাবশালী নেতার শশুরের বাড়ী বাঁচাতে সরকারের ব্যয় ৮৮ লক্ষ টাকা। ‘স্যার’ না বলায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না বন্দর পরিচালক রেজাউল বেনাপোলে নারী চক্রের ফাঁদে ব্ল্যাকমেইলের শিকার ব্যবসায়ীরা বেনাপোলে ঐতিহ্যবাহী বড়আঁচড়া স্কুল মাঠ ফিরে পাবার দাবিতে মানববন্ধন সোনাইমুড়ীতে গাড়ী চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে পিসি সার্টিফিকেটে রমরমা ঘুষ বাণিজ্যে বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্যর ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার

নাভারন হাইওয়ের সার্জেন্ট রফিকের চাঁদাবাজির খবর প্রকাশিত হওয়ায় দোঁড়ঝাপ শুরু।

নাভারন হাইওয়ের সার্জেন্ট রফিকের চাঁদাবাজির খবর প্রকাশিত হওয়ায় দোঁড়ঝাপ শুরু।

সুমন হোসাইন: 

যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক গ্রামের কন্ঠ পত্রিকা সহ একাধিক পত্রিকা ও অনলাইন পত্রিকায় নাভারন হাইওয়ের সার্জেন্ট রফিকুল ইসলাম রফিকের নামে চাঁদাবাজির খবর প্রকাশিত হওয়ায় বিভিন্ন ভাবে দোঁড়ঝাপ মিশনে নেমেছেন এই সার্জেন্ট। গত ১৯ই এপ্রিল দৈনিক গ্রামের কন্ঠের প্রথম পাতায় প্রাকাশিত “নাভারন হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সার্জেন্ট রফিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে সার্জেন্ট রফিক বিভিন্ন ভাবে ম্যানেজ না করতে পেরে অবশেষে সাংবাদিক জাহিদকে মুঠোফোনে চাঁদাবাজির মামলা প্রদান সহ বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে হুমকি ও ধামকি প্রদান করেছেন।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে, নাভারন হাইওয়ের রুট বেনাপোল হইতে চাঁচড়া চেকপোষ্ট পর্যন্ত এর মধ্যে হাইওয়ের বিভিন্ন স্থানে চলন্ত ট্রাক থামিয়ে মামলার ভয়ভীতি দেখিয়ে মহাসড়কে চাঁদা আদায় করে থাকে। মহাসড়কে অবৈধ যানবাহন চলাচলের জন্য বিভিন্ন চুক্তিতে রাস্তায় চলার পারমিট প্রদান করে থাকে হাইওয়ে পুলিশ। নচিমন, করিমন, আলমসাধু,ইজিবাইক, ও ইটভাটার ট্রলি ও ট্রাক্টর থেকে মাসিক চুক্তিতে ও স্লিপের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকায় চাঁদাবাজি করে আসছে। আর এই চাঁদাবাজির নৈপথে রয়েছেন সার্জেন্ট রফিকুল ইসলাম রফিক তার মাধ্যমে এসব টাকা আদায় হয় বলে জানা গেছে। যশোর থেকে বেনাপোল পর্যন্ত কয়েকটি প্রাইভেটকার ও ইজিবাইক ষ্ট্যান্ড রয়েছে আর এসব ষ্ট্যান্ডের সভাপতি ও সেক্রেটারীর সাথে যোগসাজগে মাসিক চুক্তিতে দফারফা করে হাইওয়ে পুলিশ। এছাড়া যে সকল গাড়ীর কাগজপত্র সমস্যা থাকে সে সকল গাড়ী চালককে বড় ধরনের মামলা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করছেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। সার্জেন্ট রফিকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকলেও বহাল তবিয়তে নাভারন হাইওয়েতে চাকরি করে চলেছেন বলে জানা গেছে। চাকরী বাঁচাতে সার্জেন্ট রফিক প্রকাশিত সাংবাদের প্রেক্ষিতে gramersongbad.com নামক একটি অনলাইনে প্রতিবাদ জানিয়েছেন যা যশোর জেলা সহ শার্শা উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের দৃষ্টিগোচর হলে এমন অপেশাদারিত্ব সংবাদ প্রকাশের জন্য পেশাদার সাংবাদিকরা উক্ত সাংবাদের তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানিয়েছেন।

বেনাপোল পৌরসভার সচেতন নাগরিক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বেনাপোল যশোর হাইওয়ে রাস্তায় যে সকল অবৈধ যানবাহন ও রুটপারমিট বিহীন যানবাহন চলাচল করে সেটা অন্য কোন বাহিনী বা সাংস্থা দিয়ে অভিযান চালালে চাঁদাবাজি ও দূনীর্তির বড় অংশ সাধারন জনগনের সামনে আয়নার মত পরিস্কার হয়ে যাবে।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD