বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৮ অপরাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন করলেন হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি শাহিন বেনাপোল বন্দরে মিথ্যা ঘোষণায় আনা ৭ টন শুটকি মাছ আটক বেনাপোলে আল-আমীন ডায়াগনস্টিক ক্লিনিকের শুভ উদ্বোধন  বেনাপোল ইমিগ্রেশনে এনজিও সাদ্দামের প্রকাশ্য সিন্ডিকেট বাণিজ্যে! বেনাপোলে নবীন দলের নেতা মাহাবুরের উপর হামলা বেনাপোল কাস্টমস এনজিও বাবুলের নামে দুদকের চিঠি বেনাপোলে বই বিক্রেতা কর্তৃক অপপ্রচার ছড়ানোর অভিযোগ বেনাপোল পৌর সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য অহিদুল হত্যার বিচারের দাবিতে মিছিল পূজার ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাখো পর্যটক  কম্বাইন্ড হিউম্যান রাইটস ওয়ার্ল্ড এর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা জন মেগালান লোপেজ ইউএসএ বিদায়ী সংবর্ধনা 

গাইবান্ধায় জোড়া খুনের মৃত্যুদণ্ড পলাতক আসামি গ্রেফতার

গাইবান্ধায় জোড়া খুনের মৃত্যুদণ্ড পলাতক আসামি গ্রেফতার

 

ফয়সাল রহমান জনি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি।

 

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার জোড়া খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পলাতক আসামি হাফিজুর রহমানকে (৩৯) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

 

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) র‍্যাব-১৩, গাইবান্ধা ক্যাম্পের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট (মিডিয়া) মাহমুদ বশির আহমেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

 

গ্রেফতার আসামি হাফিজুর রহমান উপজেলার পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।

 

বিজ্ঞপ্তিতে সূত্রে জানা যায়, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের হযরত আলীর সঙ্গে একই গ্রামের হযরত আলী ও আব্দুল জলিলের মধ্যে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। বিরোধপূর্ণ জমিতে ধান চাষ করেন হযরত আলী আমান।

 

২০১৬ সালের ১২ নভেম্বর আদালতে মামলার রায় পেয়ে আব্দুল জলিল তার লোকজন নিয়ে ধান কাটতে যান। আগাম ধান কাটার বিষয়টি জানার পর হযরত ড. আলি গোপনে তার পাশের রাইচ মিল থেকে বিদ্যুতের তার পুরো জমি ঘিরে ফেলে। ওই দিন সকালে আব্দুল জলিলের আত্মীয় তসলিম উদ্দিন পুরুষ ও মহিলা শ্রমিক নিয়ে ধান কাটতে নামলে প্রথমে তসলিম উদ্দিন বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে পড়েন। পরে তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে মর্জিনা খাতুন নামের এক নারী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়।

 

এ ঘটনায় ওই রাতেই তসলিম উদ্দিনের চাচা মফিজল হক বাদী হয়ে সুন্দরগঞ্জ থানায় ৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে অপরাধীদের দোষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত ৩ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। রায় ঘোষণার পর থেকে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজার রহমান পলাতক ছিলেন।

এদিকে, র‌্যাব-১৩ এর গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে অভিযুক্ত হাফিজার রহমানকে খুঁজে বের করার প্রক্রিয়া অব্যাহত ছিল। পরবর্তীতে আসামি আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) র‌্যাব-১৩, সিপিসি-৩ গাইবান্ধা ও র‌্যাব-১১, সিপিসি-২ কুমিল্লার যৌথ অভিযানিক দল অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় কুমিল্লার বুড়িচং থানাধীন ইছাপুর বর্ষা বাজার এলাকা থেকে আসামি হাফিজুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়।

মাহমুদ বশির আহমেদ বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার আসামি দীর্ঘদিন আত্মগোপন করে অবস্থান পরিবর্তন করে আসছিল। সে হত্যা মামলার পলাতক আসামি হিসেবে স্বীকার করেছে।

 

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- কমান্ডার আরাফাত ইসলাম, (এনডি), এনইউপি, পিসিজিএম, বিএন অধিনায়ক, র‌্যাব-১৩, রংপুর


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD