শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ১০:২৩ পূর্বাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচিত পরিষদের এক বছর পূর্তি পালিত বেনাপোল কাস্টম এনজিও কর্মীর রাজকীয় বাড়ি চক্ষু চড়কগাছ এলাকাবাসীর বেনাপোলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪তম শাখা উদ্বোধন নাটোরে সরকারী খাল খননে অনিয়ম, প্রভাবশালী নেতার শশুরের বাড়ী বাঁচাতে সরকারের ব্যয় ৮৮ লক্ষ টাকা। ‘স্যার’ না বলায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না বন্দর পরিচালক রেজাউল বেনাপোলে নারী চক্রের ফাঁদে ব্ল্যাকমেইলের শিকার ব্যবসায়ীরা বেনাপোলে ঐতিহ্যবাহী বড়আঁচড়া স্কুল মাঠ ফিরে পাবার দাবিতে মানববন্ধন সোনাইমুড়ীতে গাড়ী চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে পিসি সার্টিফিকেটে রমরমা ঘুষ বাণিজ্যে বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্যর ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার

আড়াই কিলোমিটারেরও বেশি দৃশ্যমান পদ্মাসেতু

আড়াই কিলোমিটারেরও বেশি দৃশ্যমান পদ্মাসেতু

পদ্মাসেতুর জাজিরা প্রান্তে  ২২ ও ২৩ নম্বর পিলারের উপর ১৭ তম স্প্যান বসানো হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে সেতুর ২২ ও ২৩ নম্বর খুঁটিতে ‘৪ডি’ নম্বর স্প্যানটি বসানো হয়।

এতে পদ্মাসেতুর ২৫৫০ মিটার অর্থ্যাৎ আড়াই কিলোমিটারেরও বেশি দৃশ্যমান হয়েছে। ১৬ তম স্প্যান বাসানোর মাত্র সাত দিনের ব্যবধানে এই স্প্যানটি বসানো হলো।

পদ্মাসেতুর সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ন কবির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, স্প্যানটি মাঝের চরে অস্থায়ী প্ল্যাটফর্মে রাখা ছিল। সেখান থেকে  সকাল পৌনে ১০টার দিকে ভাসমান ক্রেন তিয়ান-ই-তে করে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের আর ৩ হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটি ২২ ও ২৩ নম্বর পিলারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।

সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, সেতুর ৪২টি খুঁটির মধ্যে এরইমধ্যে ৩৩টি খুঁটির নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া আলোচিত ৭ নম্বর খুঁটির কাজ চলতি মাসেই শেষ হতে যাচ্ছে। আগামী ১০ ডিসেম্বর ৬ ও ৩০ নম্বর খুঁটির কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।

আর বাকি ৮, ১০, ১১, ২৬, ২৭ ও ২৯ নম্বর খুঁটির কাজ আগামী মার্চের মধ্যে শেষ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ৪১টি স্প্যানের মধ্যে মাওয়ায় ৩১টি স্প্যান আছে। এর মধ্যে ১৭টি স্প্যান ইতোমধ্যে বসানো হয়েছে।

এদিকে সেতুর বাস্তব কাজের অগ্রগতি ৮৪ শতাংশ এবং সেতুর আর্থিক অগ্রগতি ৭৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭৪ শতাংশ।

২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মাসেতুর নির্মাণকাজ শুরু করা হয়েছে। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।

৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো।

পদ্মাসেতুর নির্মাণকাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর ২০২১ সালে খুলে দেওয়া হবে।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD