শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচিত পরিষদের এক বছর পূর্তি পালিত বেনাপোল কাস্টম এনজিও কর্মীর রাজকীয় বাড়ি চক্ষু চড়কগাছ এলাকাবাসীর বেনাপোলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪তম শাখা উদ্বোধন নাটোরে সরকারী খাল খননে অনিয়ম, প্রভাবশালী নেতার শশুরের বাড়ী বাঁচাতে সরকারের ব্যয় ৮৮ লক্ষ টাকা। ‘স্যার’ না বলায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না বন্দর পরিচালক রেজাউল বেনাপোলে নারী চক্রের ফাঁদে ব্ল্যাকমেইলের শিকার ব্যবসায়ীরা বেনাপোলে ঐতিহ্যবাহী বড়আঁচড়া স্কুল মাঠ ফিরে পাবার দাবিতে মানববন্ধন সোনাইমুড়ীতে গাড়ী চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে পিসি সার্টিফিকেটে রমরমা ঘুষ বাণিজ্যে বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্যর ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার

উপনির্বাচনে ধরাশায়ী বিজেপি, মমতা বললেন ঔদ্ধত্য ও অহংকারের পতন

উপনির্বাচনে ধরাশায়ী বিজেপি, মমতা বললেন ঔদ্ধত্য ও অহংকারের পতন

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের তিনটি আসনের উপনির্বাচনে মমতা বন্দোপাধ্যায় নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীদের কাছে ধরাশায়ী হয়েছে বিজেপির প্রার্থীরা। পশ্চিমবঙ্গের কালিয়াগঞ্জ, খড়গপুর ও করিমপুর আসনে তৃণমূলের প্রার্থীরা ব্যাপক ব্যবধানে বিজেপির প্রার্থীদের হারিয়েছেন বলে প্রাথমিক ফলে জানা যাচ্ছে।

উপনির্বাচনে অভাবনীয় এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তোপ দাগলেন বিজেপির ‘ঔদ্ধত্য ও অহংকার’র বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ফল প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি বলেন, ‘ঔদ্ধত্য এবং অহংকারই’ বিজেপির পতনের মূল কারণ। জাতীয় নাগরিক পঞ্জিকার (এনআরসি) বিরুদ্ধেও সরব হন তিনি।

মাত্র ছয় মাস আগে লোকসভা নির্বাচনে খড়গপুর-কালিয়াগঞ্জ আসনে পিছিয়ে থেকেও দুই কেন্দ্রে উপনির্বাচনে বিপুল ভোটের এই জয়কে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন মমতা। তিনি এই জয়কে রাজ্যের মানুষকে উৎসর্গ করেছেন। পাশাপাশি তার নতুন স্লোগান, ‘তিনে-তিন, বিজেপিকে বিদায় দিন।’

তিন কেন্দ্রেই এনআরসি যে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে, সে কথা বলছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বিজেপির ঔদ্ধত্য, অহংকারকে মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যখন তখন যে কোনও রাজ্যে যা খুশি করছে। বিজেপি কখনও এনআরসি, কখনও অন্য কিছু নিয়ে যা খুশি প্রচার করছে। এই মানুষরাই দীর্ঘদিন ধরে ভোট দিয়েছেন, এমপি-এমএলএ বানিয়েছেন, সমস্ত কাজ করেছেন। আর এখন ওরা (বিজেপি) বলছে, নাগরিকত্বের প্রমাণ দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘অর্থনীতির খারাপ হাল। মানুষ কাজ পাচ্ছেন না, উল্টো কাজ হারাচ্ছেন। যুব সমাজের কাছে কোনও দিশা নেই।’


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD