শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০২:৪১ অপরাহ্ন

আপডেট
*** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***                     *** সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698  ***              সিসি ক্যামেরা সিস্টেম নিতে যোগাযোগ করুন - 01312-556698 ***
সংবাদ শিরোনাম :
বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচিত পরিষদের এক বছর পূর্তি পালিত বেনাপোল কাস্টম এনজিও কর্মীর রাজকীয় বাড়ি চক্ষু চড়কগাছ এলাকাবাসীর বেনাপোলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪তম শাখা উদ্বোধন নাটোরে সরকারী খাল খননে অনিয়ম, প্রভাবশালী নেতার শশুরের বাড়ী বাঁচাতে সরকারের ব্যয় ৮৮ লক্ষ টাকা। ‘স্যার’ না বলায় সাংবাদিককে তথ্য দিলেন না বন্দর পরিচালক রেজাউল বেনাপোলে নারী চক্রের ফাঁদে ব্ল্যাকমেইলের শিকার ব্যবসায়ীরা বেনাপোলে ঐতিহ্যবাহী বড়আঁচড়া স্কুল মাঠ ফিরে পাবার দাবিতে মানববন্ধন সোনাইমুড়ীতে গাড়ী চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে পিসি সার্টিফিকেটে রমরমা ঘুষ বাণিজ্যে বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্যর ট্রাক থেকে ফেন্সিডিল উদ্ধার

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক প্রতিমন্ত্রী মীর নাছির

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক প্রতিমন্ত্রী মীর নাছির

অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) সাবেক মেয়র মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রবিবার ঢাকার বিশেষ জজ-২ এর বিচারক রুহুল ইমরানের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৬ মার্চ অবৈধসম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাছির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা করে দুদক।

ওই বছরের ৪ জুলাই বিশেষ জজ আদালত মীর নাছির উদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে পৃথক দুটি আপিল করেন। হাইকোর্ট ২০১০ সালের ১০ আগস্ট মীর নাছিরের এবং একই বছরের ২ আগস্ট মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন।

এদিকে হাইকোর্টের এ রায় বাতিল চেয়ে দুদক আপিল বিভাগে আবেদন করে। আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় হাইকোর্টেই শুনানি ও বিচার করার নির্দেশ দেন। এ নির্দেশে হাইকোর্টে পুনরায় শুনানি হয়।

শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ১৯ নভেম্বর রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আব্দুল হাকিম ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ। রায়ে বাবা-ছেলেকে নিম্ন আদালতের দেয়া সাজা বহাল রাখা হয়।

রায়ের কপি হাতে পাওয়ার তিন মাসের মধ্যে তাদের বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলেন আদালত। এ বছরের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের ওই রায় প্রকাশ পায়।


Search News




©2020 Daily matrichaya. All rights reserved.
Design BY PopularHostBD